কক্সবাজার টিউটোরিয়াল ডট টিকে::..জেলার সর্ব প্রথম টিউটোরিয়াল ব্লগ । ক'জন তরুন নিয়ে আমাদের এই ব্লগটির সুচনা ।প্রতিদিনের আপডেট পেতে হলে ব্রাউজ করুন WWW.COXSBAZARTUTORIAL.TK | বিশ্বের টপ টেন নেটবুক! ফেইসবুকের প্রাইভেসিতে পরিবর্তন আসছে আগামী সপ্তাহেই

Saturday, December 31, 2011

ফেসবুক কীভাবে মুনাফা করবে-এটাও গুরুত্বপূর্ণ’

Cox's bazarTutorial:


 শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত হতে চায় ফেসবুক শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুককে শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এটির কর্মকর্তারা। জানা গেছে, এ লক্ষ্যে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ ১৮ মাস ধরেই বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে আসছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এসব কথার সত্যতা পাওয়া গেছে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে জাকারবার্গ জানান, ‘একটা সময় মাইক্রোসফটের একচেটিয়া জয়জয়কার ছিল এবং তখন প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য ছিল ঘরে ঘরে ডেস্কটপ পৌঁছে দেয়া।’ এ বিষয়টি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে জাকারবার্গও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে ফেসবুককে এগিয়ে নিতে চান।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকেই শেয়ারবাজারে প্রবেশের কথা রয়েছে ফেসবুকের। ওই আইপিও শেয়ারের পরিমাণ হতে পারে এক হাজার কোটি ডলার। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ভিন্ন কথা। ফেসবুকের ব্যাপকতা থাকলেও প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি বেশ নবীন। এ জন্য তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আগে থেকে প্রতিষ্ঠিত অন্য রাঘব বোয়ালদের সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে। এসব রাঘব বোয়ালের মধ্যে রয়েছে অ্যাপল ইনকরপোরেটেড ও মাইক্রোসফট করপোরেশন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সঙ্গে জাকারবার্গ ও ফেসবুকের অন্য কর্মকর্তাদের সাক্ষাত্কার বিশ্লেষণ করে বোঝা যাচ্ছে, প্রযুক্তিবাজারে প্রভাব বিস্তারের জন্য নিখুঁত প্রযুক্তি নিয়েই আসার পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রস্তুতি হিসেবে এক বছর ধরে প্রান্তিক অনুযায়ী আয়-ব্যয়ের ব্যাপারে বিশ্লেষকদের সম্ভাব্য প্রশ্নের নমুনা উত্তর তৈরি করছেন ফেসবুক নির্বাহীরা। এমনকি শেয়ারবাজারের আইপিও আনার জন্য তারা গোপনে একটি প্রসপেক্টাসও তৈরি করেছেন। অথচ এ ধরনের কাজ সাধারণত ব্যাংকাররাই করেন। এ সম্পর্কিত একটি সূত্র আরও জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা ডেভিড ইবারসম্যান পেশাদারি মনোভাব নিয়েই প্রতি প্রান্তিকে ফেসবুকের আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা করছেন। অন্য দুটি প্রতিষ্ঠান গ্রুপন ও জিংগারের মতো হিসাবের স্বচ্ছতার জন্য জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন না হতেই এ উদ্যোগ বলে জানানো হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির রাজ্য সিলিকন ভ্যালিভিত্তিক আইপিও পরামর্শক লিস বায়ার বলেন, ফেসবুকের আওতা বিশাল, ব্র্যান্ড হিসেবেও অবস্থান অনেক ভালো। একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই ভালো ও খারাপ দুই ধরনের সময়ই আসে। প্রতিকূল পরিবেশে ফেসবুক কীভাবে মুনাফা করবে- এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত হতে চায় ফেসবুক
বণিক বার্তা ডেস্ক
শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত হতে চায় ফেসবুক শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুককে শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এটির কর্মকর্তারা। জানা গেছে, এ লক্ষ্যে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ ১৮ মাস ধরেই বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে আসছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এসব কথার সত্যতা পাওয়া গেছে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে জাকারবার্গ জানান, ‘একটা সময় মাইক্রোসফটের একচেটিয়া জয়জয়কার ছিল এবং তখন প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য ছিল ঘরে ঘরে ডেস্কটপ পৌঁছে দেয়া।’ এ বিষয়টি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে জাকারবার্গও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে ফেসবুককে এগিয়ে নিতে চান।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকেই শেয়ারবাজারে প্রবেশের কথা রয়েছে ফেসবুকের। ওই আইপিও শেয়ারের পরিমাণ হতে পারে এক হাজার কোটি ডলার। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ভিন্ন কথা। ফেসবুকের ব্যাপকতা থাকলেও প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি বেশ নবীন। এ জন্য তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আগে থেকে প্রতিষ্ঠিত অন্য রাঘব বোয়ালদের সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে। এসব রাঘব বোয়ালের মধ্যে রয়েছে অ্যাপল ইনকরপোরেটেড ও মাইক্রোসফট করপোরেশন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সঙ্গে জাকারবার্গ ও ফেসবুকের অন্য কর্মকর্তাদের সাক্ষাত্কার বিশ্লেষণ করে বোঝা যাচ্ছে, প্রযুক্তিবাজারে প্রভাব বিস্তারের জন্য নিখুঁত প্রযুক্তি নিয়েই আসার পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রস্তুতি হিসেবে এক বছর ধরে প্রান্তিক অনুযায়ী আয়-ব্যয়ের ব্যাপারে বিশ্লেষকদের সম্ভাব্য প্রশ্নের নমুনা উত্তর তৈরি করছেন ফেসবুক নির্বাহীরা। এমনকি শেয়ারবাজারের আইপিও আনার জন্য তারা গোপনে একটি প্রসপেক্টাসও তৈরি করেছেন। অথচ এ ধরনের কাজ সাধারণত ব্যাংকাররাই করেন। এ সম্পর্কিত একটি সূত্র আরও জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা ডেভিড ইবারসম্যান পেশাদারি মনোভাব নিয়েই প্রতি প্রান্তিকে ফেসবুকের আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা করছেন। অন্য দুটি প্রতিষ্ঠান গ্রুপন ও জিংগারের মতো হিসাবের স্বচ্ছতার জন্য জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন না হতেই এ উদ্যোগ বলে জানানো হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির রাজ্য সিলিকন ভ্যালিভিত্তিক আইপিও পরামর্শক লিস বায়ার বলেন, ফেসবুকের আওতা বিশাল, ব্র্যান্ড হিসেবেও অবস্থান অনেক ভালো। একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই ভালো ও খারাপ দুই ধরনের সময়ই আসে। প্রতিকূল পরিবেশে ফেসবুক কীভাবে মুনাফা করবে— এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

0 comments:

Post a Comment

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites