Cox's bazarTutorial: বিজ্ঞানীরা এই প্রথমবারের মতো পৃথিবীকে ঘিরে রাখা অ্যান্টিপ্রোটন নামের অ্যান্টিম্যাটার বা প্রতিবস্তুর কণার একটি বলয় খুঁজে পেয়েছেন। ২০০৬ সালে মহাকাশে পাঠানো কৃত্রিম উপগ্রহ পামেলার মাধ্যমে এ বলয়ের সন্ধান পাওয়া গেছে। পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের আড়ালে যে অ্যান্টিম্যাটারের অস্তিত্ব থাকতে পারে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে থেকেই ধারণা ছিল। পামেলা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ওই অ্যান্টিম্যাটার ভবিষ্যতে নভোযানের উত্কৃষ্ট জ্বালানি সরবরাহ করতে সক্ষম হবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের উচ্চ শক্তির কণার প্রকৃতি এবং আমাদের সৌরজগতের শক্তি বা আলোকরশ্মির উত্স কী, তা জানতে কৃত্রিম উপগ্রহ পামেলাকে মহাকাশে পাঠানো হয়। এটি ভ্যান অ্যালেন বলয়ের মাঝে ‘স্বাভাবিক’ বস্তুর আড়ালে স্বল্পসংখ্যক অ্যান্টিপ্রোটনের সন্ধান পেয়েছে। সেখানে ওই কণা প্রচুর পরিমাণে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অ্যান্টিপ্রোটনের কণা বা তাদের সৃষ্ট স্বজাতীয় কণারই অস্তিত্ব পাওয়া গেছে ভ্যান অ্যালেন বলয়ে। এসব কণা ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার আকার ধারণ করে পৃথিবীর পরিমণ্ডলে থাকা কণার সঙ্গে সংঘর্ষে নিচে নেমে আসতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারসে এ ব্যাপারে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
এ প্রকল্পের বিজ্ঞানী ইতালির বারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আলেসান্দ্রো ব্রুনো বলেছেন, পৃথিবীর অতি কাছে সন্ধান পাওয়া এ বলয়ে প্রচুর অ্যান্টিপ্রোটন রয়েছে। পৃথিবীর পরিমণ্ডলের সংস্পর্শে এসে এসব অ্যান্টিপ্রোটনের কিছু হারিয়ে যেতে পারে। তবে আশার কথা হচ্ছে, এসব অ্যান্টিপ্রোটনের অংশবিশেষ ধ্বংস হলেও নতুন করে আবার প্রচুর পরিমাণে সৃষ্টি হবে। আর এটি ব্যবহার করে ভবিষ্যতের নভোযানের জ্বালানি তৈরি করা যেতে পারে।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের উচ্চ শক্তির কণার প্রকৃতি এবং আমাদের সৌরজগতের শক্তি বা আলোকরশ্মির উত্স কী, তা জানতে কৃত্রিম উপগ্রহ পামেলাকে মহাকাশে পাঠানো হয়। এটি ভ্যান অ্যালেন বলয়ের মাঝে ‘স্বাভাবিক’ বস্তুর আড়ালে স্বল্পসংখ্যক অ্যান্টিপ্রোটনের সন্ধান পেয়েছে। সেখানে ওই কণা প্রচুর পরিমাণে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অ্যান্টিপ্রোটনের কণা বা তাদের সৃষ্ট স্বজাতীয় কণারই অস্তিত্ব পাওয়া গেছে ভ্যান অ্যালেন বলয়ে। এসব কণা ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার আকার ধারণ করে পৃথিবীর পরিমণ্ডলে থাকা কণার সঙ্গে সংঘর্ষে নিচে নেমে আসতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারসে এ ব্যাপারে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
এ প্রকল্পের বিজ্ঞানী ইতালির বারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আলেসান্দ্রো ব্রুনো বলেছেন, পৃথিবীর অতি কাছে সন্ধান পাওয়া এ বলয়ে প্রচুর অ্যান্টিপ্রোটন রয়েছে। পৃথিবীর পরিমণ্ডলের সংস্পর্শে এসে এসব অ্যান্টিপ্রোটনের কিছু হারিয়ে যেতে পারে। তবে আশার কথা হচ্ছে, এসব অ্যান্টিপ্রোটনের অংশবিশেষ ধ্বংস হলেও নতুন করে আবার প্রচুর পরিমাণে সৃষ্টি হবে। আর এটি ব্যবহার করে ভবিষ্যতের নভোযানের জ্বালানি তৈরি করা যেতে পারে।
0 comments:
Post a Comment