Cox's bazarTutorial:
শায়লা ইসলাম তন্বি :এই আধুনিক যুগে প্রতি গৃহে দেখা যায় অন্তর্জাল বা ইন্টারনেটের ব্যবহার,আর ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কমবেশ সকলেরই আনাগোনা দেখা যায় সমাজিক গণমাধ্যমগুলোতে। যখনি আমরা ভাবছি ইন্টারনেটে সামাজিক গণমাধ্যমগুলোতে তরুণ সমাজের বিচরণ অনেক বেশী
তখনই একদল গবেষক প্রকাশ করলেন বিষ্ময়কর তথ্য “তরুণ সমাজের আধুনিক সামাজিক গণমাধ্যমগুলো ব্যবহারে অনীহা।”
একটি গবেষনায় দেখা গেছে,তরুণ সমাজে প্রতি চার জনে একজন সামাজিক গণমাধ্যমগুলোতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছে। ফেসবুক,টুইটার,ইউটিউব এবং সম্প্রতি নতুন সংযোজন গুগল প্লাস এই গণমাধ্যমগুলোতে তরুণ সমাজের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। কিন্তু একটি গবেষনায় দেখা যায় আঠারো থেকে ঊনত্রিশ বয়স পর্যন্ত একভাগ তরুণের এই গণমাধ্যমগুলোতে বিচরণ কমে গেছে, তারা সামাজিক গণমাধ্যমগোলো ব্যবহারে অনীহা প্রকাশ করছে। অন্য একটি পরিসংখানে দেখা গেছে শুধুমাত্র সাইত্রিশ পার্সেন্ট তরুণ জনগোষ্ঠির মাধ্যমগুলোতে ব্যবহার বেড়েছে। এদিকে আরেকটি গবেষনায় জানিয়েছে এই গণমাধ্যমগুলো তরুণ সমাজের আগ্রহ ধরে রাখার ক্ষমতা বড়জোর এক মাস,তার পর আর তা তরুন সমাজকে খুব একটা আকৃষ্ট করে না।অন্যদিকে জানা গেছে, অনলাইন বন্ধুত্বের প্রতি তাদের আবেগের মাত্রা কমে গেছে এবং তার সাথে প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারটিও উঠে এসেছে। এদিকে জনপ্রিয় গণমাধ্যম ফেসবুকের কারণে ফটোগ্রাফি বা আলোকচিত্র হয়ে গেছে সহজলভ্য। মানুষ খুব সহজেই আরেকজনের ফটোগ্রাফি দেখতে পারছে।আরেকটি তথ্যমাধ্যমে দেখা গেছে গড়ে সর্বোচ্চ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনলাইনের বন্ধুত্বের হার একশজনের নিচে যা আগের তথ্যানুযয়ী অপেক্ষাকৃত কম।
অভিভাবকরা জেনে হয়তো খুশি হবেন যে জনপ্রিয় ফেসবুক হয়ত আর তাদের সন্তানদের খুব একটা আকৃষ্ট করে না।
শায়লা ইসলাম তন্বি :এই আধুনিক যুগে প্রতি গৃহে দেখা যায় অন্তর্জাল বা ইন্টারনেটের ব্যবহার,আর ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কমবেশ সকলেরই আনাগোনা দেখা যায় সমাজিক গণমাধ্যমগুলোতে। যখনি আমরা ভাবছি ইন্টারনেটে সামাজিক গণমাধ্যমগুলোতে তরুণ সমাজের বিচরণ অনেক বেশী
তখনই একদল গবেষক প্রকাশ করলেন বিষ্ময়কর তথ্য “তরুণ সমাজের আধুনিক সামাজিক গণমাধ্যমগুলো ব্যবহারে অনীহা।”
একটি গবেষনায় দেখা গেছে,তরুণ সমাজে প্রতি চার জনে একজন সামাজিক গণমাধ্যমগুলোতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছে। ফেসবুক,টুইটার,ইউটিউব এবং সম্প্রতি নতুন সংযোজন গুগল প্লাস এই গণমাধ্যমগুলোতে তরুণ সমাজের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। কিন্তু একটি গবেষনায় দেখা যায় আঠারো থেকে ঊনত্রিশ বয়স পর্যন্ত একভাগ তরুণের এই গণমাধ্যমগুলোতে বিচরণ কমে গেছে, তারা সামাজিক গণমাধ্যমগোলো ব্যবহারে অনীহা প্রকাশ করছে। অন্য একটি পরিসংখানে দেখা গেছে শুধুমাত্র সাইত্রিশ পার্সেন্ট তরুণ জনগোষ্ঠির মাধ্যমগুলোতে ব্যবহার বেড়েছে। এদিকে আরেকটি গবেষনায় জানিয়েছে এই গণমাধ্যমগুলো তরুণ সমাজের আগ্রহ ধরে রাখার ক্ষমতা বড়জোর এক মাস,তার পর আর তা তরুন সমাজকে খুব একটা আকৃষ্ট করে না।অন্যদিকে জানা গেছে, অনলাইন বন্ধুত্বের প্রতি তাদের আবেগের মাত্রা কমে গেছে এবং তার সাথে প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারটিও উঠে এসেছে। এদিকে জনপ্রিয় গণমাধ্যম ফেসবুকের কারণে ফটোগ্রাফি বা আলোকচিত্র হয়ে গেছে সহজলভ্য। মানুষ খুব সহজেই আরেকজনের ফটোগ্রাফি দেখতে পারছে।আরেকটি তথ্যমাধ্যমে দেখা গেছে গড়ে সর্বোচ্চ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনলাইনের বন্ধুত্বের হার একশজনের নিচে যা আগের তথ্যানুযয়ী অপেক্ষাকৃত কম।
অভিভাবকরা জেনে হয়তো খুশি হবেন যে জনপ্রিয় ফেসবুক হয়ত আর তাদের সন্তানদের খুব একটা আকৃষ্ট করে না।






0 comments:
Post a Comment