Cox's bazarTutorial:
বাংলা নিউজঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইটি এর প্রভাষক মো: রুহুল আমিন খন্দকার গত রোববার ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দেন, ‘পরীক্ষা ছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়ার ফল, সবাই মরে হাসিনা মরেনা কেন’? এ নিয়ে তোলপাড় চলছে। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে ক্যাম্পাসে ভাঙচুর করে। এদিকে ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। উল্ল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষা ছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন। সেখান থেকে তিনি এ মন্তব্য লিখেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষা ছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায়
রয়েছেন। সেখান থেকেই এ মন্তব্য লেখেন।
আজ সকালে এ খবর জানাজানি হলে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা দেখা দেয়। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিল শেষে ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) অনুষদের সামনে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবি করেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয় সমাবেশে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার উপাচার্যের কার্য্যালয় ঘেরাও এবং শিক্ষক রুহুল আমিন খন্দকারের কুশপুত্তলিকা দাহ করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের স্থগিত কমিটির সহ-সভাপতি নেয়ামুল পারভেজ, যুগ্ম সম্পাদক সরকার আজগর আলী, ছাত্রলীগ নেতা এস এম শামীম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এদিকে ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেনকে প্রধান করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নুরুল আলম, ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) পরিচালক অধ্যাপক ড. হানিফ আলী, প্রক্টর অধ্যাপক ড. আরজু মিয়া, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ড. আবু কালাম আজাদ। যত দ্রত সম্ভব প্রতিবেদন জমার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়ে এমন কাজ করা চাকরি বিধিমালার সম্পূর্ণ পরিপন্থি। ঘটনা তদন্তে কমিটি করা হয়েছে। যদি ঘটনা সত্য হয়ে থাকে তবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলা নিউজঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইটি এর প্রভাষক মো: রুহুল আমিন খন্দকার গত রোববার ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দেন, ‘পরীক্ষা ছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়ার ফল, সবাই মরে হাসিনা মরেনা কেন’? এ নিয়ে তোলপাড় চলছে। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে ক্যাম্পাসে ভাঙচুর করে। এদিকে ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। উল্ল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষা ছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন। সেখান থেকে তিনি এ মন্তব্য লিখেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষা ছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায়
রয়েছেন। সেখান থেকেই এ মন্তব্য লেখেন।
আজ সকালে এ খবর জানাজানি হলে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা দেখা দেয়। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিল শেষে ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) অনুষদের সামনে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে ওই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবি করেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয় সমাবেশে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার উপাচার্যের কার্য্যালয় ঘেরাও এবং শিক্ষক রুহুল আমিন খন্দকারের কুশপুত্তলিকা দাহ করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের স্থগিত কমিটির সহ-সভাপতি নেয়ামুল পারভেজ, যুগ্ম সম্পাদক সরকার আজগর আলী, ছাত্রলীগ নেতা এস এম শামীম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এদিকে ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেনকে প্রধান করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নুরুল আলম, ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) পরিচালক অধ্যাপক ড. হানিফ আলী, প্রক্টর অধ্যাপক ড. আরজু মিয়া, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ড. আবু কালাম আজাদ। যত দ্রত সম্ভব প্রতিবেদন জমার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়ে এমন কাজ করা চাকরি বিধিমালার সম্পূর্ণ পরিপন্থি। ঘটনা তদন্তে কমিটি করা হয়েছে। যদি ঘটনা সত্য হয়ে থাকে তবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।







0 comments:
Post a Comment